নিজস্ব প্রতিনিধি,আনোয়ার হোসেন:
সকালে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
শামীমের সহকর্মীরা জানান, যোগদানের পর থেকেই গত ৬ মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে বাস করছিলেন শামীম।গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টার পরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় কয়েকজন সহকর্মী তার খোঁজ নিতে গেলে শামীম হোসেনের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর চেকপোস্টের কক্ষ থেকে এক পুলিশ সদস্যের গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন বলে ধারণা পুলিশের।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা পরে সহকর্মীরা শয়ন কক্ষের জানালা দিয়ে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা।
মারা যাওয়া শামীম হোসেন (৩১) কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে। তার কনস্টেবল নং ৫৩২ তিনি ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছেন। প্রাথমিকভাবে তিনি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন বলে ধারণা করা হলেও এই বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানান।